বৃহস্পতিবার,

২১ নভেম্বর ২০২৪

|

অগ্রাহায়ণ ৬ ১৪৩১

XFilesBd

শিরোনাম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু শনিবার উজানের দেশগুলোর কাছে বন্যা পূর্বাভাসের তথ্য চাওয়া হবে : পানি সম্পদ উপদেষ্টা নোয়াখালীতে পানি কমছে, ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিলে হাইকোর্টে রিট দেশের ১২ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকে অপসারণ শেখ হাসিনা মেনন ইনুসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হত্যাকান্ড, লুটপাট ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিচার হবে নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও করে না : প্রধানমন্ত্রী সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ আদালতের হবিগঞ্জের কার ও ট্রাকের সংঘর্ষে নারীসহ নিহত ৫ যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল

 কান্তজিউ মন্দিরে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী যুগল বিগ্রহ অনুষ্ঠান

প্রকাশিত: ১৯:০১, ২৪ আগস্ট ২০২৪

 কান্তজিউ মন্দিরে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী যুগল বিগ্রহ অনুষ্ঠান

গতকাল দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত কান্তজিউ মন্দিরে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী 'যুগল বিগ্রহ' অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। সনাতন হিন্দু ধর্মীয় প্রথা অনুযায়ী এই দিন কান্তজিউ মন্দির হতে রাধা-কৃষ্ণের যুগল মূর্তি নদীপথে দিনাজপুর শহরস্থ রাজবাড়ীতে স্থানান্তর করা হয়। 

এসময় হিন্দু ধর্মাবলম্বী ব্যক্তিবর্গ, জেলা প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাগণ এবং সামরিক - আধাসামরিক কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে 'যুগল মূর্তি' কান্তজিউ মন্দির ঘাট ত্যাগ করে। মোট ২০টি জলযান ৩৭টি ঘাট অতিক্রম করে ১৯৪০ ঘটিকায় দিনাজপুর শহরের সাধুর ঘাটে পৌঁছায়। পরবর্তীতে মূর্তিটি সড়কপথে দিনাজপুর শহরের রাজবাড়ীতে পৌঁছায়। 

উক্ত অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠু ও নিরাপদভাবে সম্পন্নের জন্য ৬৬ পদাতিক ডিভিশনের সেনাসদস্যরা দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে দিনব্যাপী মোতায়েন ছিলেন। বিভিন্ন ঘাটসমূহের নিরাপত্তা বিধান ছাড়াও সেনাসদস্যরা তিনটি স্পিড বোট ও তিনটি ট্রলার যোগে নদীপথে টহলের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। অনুষ্ঠান সম্পর্কিত সকল স্থানে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি সংখ্যালঘু হিন্দুসম্প্রদায়ের মধ্যে স্বস্তি এবং আস্থা নিশ্চিত করে। উক্ত অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার জন্য সেনাবাহিনী ছাড়াও বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব, আনসার ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যগণ নিয়োজিত ছিলেন। 

উল্লেখ্য, দেশব্যাপী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তায় কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা ও জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সবাই সবার পাশে দাঁড়াবো - এটাই সেনাবাহিনীর প্রত্যাশা।