মঙ্গলবার,

০৩ ডিসেম্বর ২০২৪

|

অগ্রাহায়ণ ১৯ ১৪৩১

XFilesBd

শিরোনাম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু শনিবার উজানের দেশগুলোর কাছে বন্যা পূর্বাভাসের তথ্য চাওয়া হবে : পানি সম্পদ উপদেষ্টা নোয়াখালীতে পানি কমছে, ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিলে হাইকোর্টে রিট দেশের ১২ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকে অপসারণ শেখ হাসিনা মেনন ইনুসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হত্যাকান্ড, লুটপাট ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিচার হবে নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও করে না : প্রধানমন্ত্রী সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ আদালতের হবিগঞ্জের কার ও ট্রাকের সংঘর্ষে নারীসহ নিহত ৫ যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল

খোকসা রেলওয়ে স্টেশনে  ভোগান্তিতে যাত্রীরা

রঞ্জন ভৌমিক

প্রকাশিত: ২২:০০, ২৫ মে ২০২৪

খোকসা রেলওয়ে স্টেশনে  ভোগান্তিতে যাত্রীরা

কুষ্টিয়া জগতি থেকে ১৮৭১ সালে ৭৫ কিলোমিটার গোয়ালন্দঘাট লাইনের স্টেশন হিসেবে খোকসা রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়। বর্তমানে  তিনজন কর্মচারী নিয়ে ধামাচাপা  চলছে খোকসা রেলওয়ে স্টেশনের কার্যক্রম।  জনবল সংকটে থাকায় খোকসা রেলওয়ে স্টেশনের ট্রেনের যাত্রীদেরকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারছেন না যাত্রীরা। 

 রেলওয়ে স্টেশনে প্রতিমাসে ১৫ লক্ষ টাকা আয়  বলেও জানান এক কর্মকর্তা। দীর্ঘদিন যাবত খোকসা স্টেশনে  মাস্টার না থাকায় কোন গাড়ির করাচিন দেওয়া সম্ভব হয় না। একজন মাত্র বুকিং সহকারি সজল মাহমুদকে  দিয়ে খোকসা রেলওয়ে স্টেশনের সমস্ত কার্যক্রম পরিচালনা করছেন । এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে তারা বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক করেন । গাড়ি জন্য অন্য গাড়ির অপেক্ষা করতে হয় ঘন্টার পর ঘন্টা ‌। এতে নির্ধারিত টাইমে যাত্রীরা গন্তব্য স্থানে পৌঁছাতে পারেনা। ট্রেনের যাত্রী তাপস কুমার সরকার ও আনন্দ কুমার দাস বলেন, প্রতিদিন খোকসা স্টেশনে এরকম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে ‌। 

ঊর্ধ্বতন  কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে ও মানববন্ধন করেও এর সমাধান মেলেনি । আমরা সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে চাই । এ ব্যাপারে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তারা । বর্তমানে সিঙ্গেল লাইন দিয়ে ঢাকা পর্যন্ত  ছয়টি গাড়ি চলাচল করে। পদ্মা সেতু হওয়ার পর থেকে এই লাইনে গাড়ির চাপ বেড়েছে দ্বিগুণ ।   খোকসা স্টেশনে জনবল বাড়েনি বরং কমেছে ফলে হিমশিম খেতে হচ্ছে ব্যবসায়ী ,চাকরিজীবী এবং সাধারণ মানুষের ।