বৃহস্পতিবার,

১৭ এপ্রিল ২০২৫

|

বৈশাখ ৩ ১৪৩২

XFilesBd

শিরোনাম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু শনিবার উজানের দেশগুলোর কাছে বন্যা পূর্বাভাসের তথ্য চাওয়া হবে : পানি সম্পদ উপদেষ্টা নোয়াখালীতে পানি কমছে, ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিলে হাইকোর্টে রিট দেশের ১২ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকে অপসারণ শেখ হাসিনা মেনন ইনুসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হত্যাকান্ড, লুটপাট ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিচার হবে নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও করে না : প্রধানমন্ত্রী সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ আদালতের হবিগঞ্জের কার ও ট্রাকের সংঘর্ষে নারীসহ নিহত ৫ যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল

বিদেশ গমনকালে বঙ্গোপসাগর থেকে ২১৪ জনকে আটক করেছে করেছে নৌবাহিনী

নিজস্ব সংবাদদাতা

প্রকাশিত: ২২:১৩, ৮ এপ্রিল ২০২৫

বিদেশ গমনকালে বঙ্গোপসাগর থেকে ২১৪ জনকে আটক করেছে করেছে নৌবাহিনী

বঙ্গোপসাগরে টহলরত বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ ‘বানৌজা দুর্জয়’ আজ মঙ্গলবার (০৮-০৪-২০২৫) গভীর সমুদ্র থেকে ২১৪ জন মায়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকসহ ‘এফভি কুলসুমা’ নামক একটি মাছ ধরার নৌকা আটক করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা সকলেই মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে প্রবেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। 

সেন্টমার্টিন্স থেকে ৪৪ নটিক্যাল মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থানরত একটি মাছ ধরার নৌকার সন্দেহজনক গতিবিধি লক্ষ করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ ‘বানৌজা দুর্জয়’। তাৎক্ষণিকভাবে নৌবাহিনী জাহাজ মাছ ধরার নৌকা ‘এফভি কুলসুমা’র নিকট পৌঁছায় এবং এর গতিপথ রোধ করে। এ সময়ে নৌকাটিতে তল্লাশি চালিয়ে ২১৪ জন যাত্রীকে আটক করা হয়। যাদের মধ্যে ১১৮ জন পুরুষ, ৬৮ জন নারী এবং ২৮ জন শিশু রয়েছে। আটকৃত ব্যক্তিদের সকলেই মায়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিক বলে জানা যায়। নৌকাটি ০৮ এপ্রিল মধ্যরাত দুই ঘটিকায় কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানাধীন শাপলাপুর এলাকা থেকে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে আটককৃত মাছ ধরার নৌকা ও মায়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড স্টেশন সেন্টমার্টিন্স এর নিকট হস্তান্তর করা হয়।  

উল্লেখ্য, নৌকাটি নূন্যতম জীবনরক্ষাকারী সরঞ্জাম, পর্যাপ্ত খাদ্য, পানি ও সুরক্ষা ব্যবস্থা ব্যতীত যাত্রা শুরু করে যা গভীর সমুদ্রে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারতো। নৌবাহিনীর তাৎক্ষণিক ও কার্যকর পদক্ষেপে এ বিপর্যয় প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী দেশের জলসীমার নিরাপত্তা, সমুদ্রপথে চোরা চালান রোধ, অবৈধ অনুপ্রবেশসহ যেকোনো অপরাধমূলক কার্যক্রম প্রতিরোধে অঙ্গীকারবদ্ধ।