মঙ্গলবার,

২২ অক্টোবর ২০২৪

|

কার্তিক ৭ ১৪৩১

XFilesBd

শিরোনাম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু শনিবার উজানের দেশগুলোর কাছে বন্যা পূর্বাভাসের তথ্য চাওয়া হবে : পানি সম্পদ উপদেষ্টা নোয়াখালীতে পানি কমছে, ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিলে হাইকোর্টে রিট দেশের ১২ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকে অপসারণ শেখ হাসিনা মেনন ইনুসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হত্যাকান্ড, লুটপাট ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিচার হবে নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও করে না : প্রধানমন্ত্রী সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ আদালতের হবিগঞ্জের কার ও ট্রাকের সংঘর্ষে নারীসহ নিহত ৫ যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল

প্রকল্প বাস্তবায়নে অপচয় রোধ করুন : নাহিদ ইসলাম

নিজস্ব সংবাদদাতা

প্রকাশিত: ১৭:২৭, ২১ অক্টোবর ২০২৪

আপডেট: ১৭:২৭, ২১ অক্টোবর ২০২৪

প্রকল্প বাস্তবায়নে অপচয় রোধ করুন : নাহিদ ইসলাম

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বেশ কিছু প্রকল্প অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে শেষ হবে, তাই প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কাঙ্খিত প্রত্যাশা যেন পূর্ণ হয় সে দিকে খেয়াল রাখার পাশাপাশি অপচয় রোধ করতে হবে।

আজ সোমবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সভাকক্ষে  বিভাগের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পসমূহের ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন ।

নাহিদ ইসলাম বলেন, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার সাথে চলমান প্রকল্প অব্যাহত থাকবে, সেক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করে কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে রদবদল ও সংস্কার করার প্রয়োজন হলে তা করতে হবে। প্রকল্প যেন নির্ধারিত সময়ে শেষ হয় সে বিষয়ে সবাইকে সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানান তিনি।

নাহিদ ইসলাম বলেন, প্রকল্প যুগোপযোগী ও কার্যকর করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। ইতোমধ্যে অনেক প্রস্তাবনা, নতুন নতুন ধারণা এসেছে সেগুলোকে চলমান প্রকল্পের সাথে কিভাবে সমন্বয় করা যায় তা দেখা হচ্ছে।

তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে ডাটা সেন্টারের ৮০ শতাংশ ব্যবহার হয়ে গিয়েছে। নিরাপত্তার কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলে ডাটা সংরক্ষণ করতে চায় এটা করা গেলে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের আয় বাড়বে।

সভায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন দপ্তর, সংস্থা ও এজেন্সির প্রধান এবং প্রকল্প পরিচালক/উপ-প্রকল্প পরিচালক নিজ নিজ প্রকল্পের বাস্তবায়ন পরিকল্পনা, সমস্যা ও  সর্বশেষ অগ্রগতি তুলে ধরেন।